বাংলা বড়দের খারাপ গল্প |
আমার নাম অরিয়ন আমি ঢাকাতে থাকি। আমার বয়স ১৮+। আমি আজকে আপনাদের সাথে আমার জীবনের একটি সত্যি ঘটনা শেয়ার করব। ঘটনাটা আমার কাজিন অনন্যা কে নিয়ে। ঘটনাটা এই রোজার ঈদ এর ।
ঈদের দিন বিকাল বেলা আমি এবং আমার বোন দাদা বাড়ি থেকে নানির বাড়িতে চলে আসি। নানির বাড়িতে এসে দেখি আমার বড় খালা এবং ছোট খালা আর আমার ২ মামা চলে আসছে । আমি মনে মনে বিশাল খুশি হয়ে উথলাম কারন আমার কাজিনদের সাথে আমার রিলেশন টা ছিল খুবই ভালো।
তাই আমি চিন্তা করলাম যে এই বার আমার ঈদ কাটবে খুবই আনন্দে কারন আম্মু আর আব্বু তখনও দাদা বাড়ি।নানির বাড়িতে এসে আমরা সব কাজিনরা বসছি ক্যারাম খেলতে। bangla boroder golpo
তো আমার কাজিনরা আমার খুব ভক্ত স্পেশালি খালাতো বোন অনন্যা আর মামাতো বোন দৃষ্টি , এরা জাস্ট আমার জন্য পাগল কারন কি আমি এখন ও জানি না।
তো কাহিনি হল ক্যারাম খেলতে গিয়া আমি খুব ভাল খেলতে পারি না তো আমার বোন আমাকে টিটকারি দিতেছে যে কিছু পারি না আবার খেলতেছি ।তো আমার খুব রাগ লাগতেছে আমি রাগ করে খেলা বাদ দিয়া উথে গেলাম ।
আমার পিছে পিছে অনন্যা ও উঠে চলে আসলো । আমি ছাদে গিয়া দাড়িয়ে দাড়িয়ে আকাশ দেখতে ছিলাম(বলে রাখি আমার নানির বাড়ি দোতালা) রাতের আকাশ অনেক তারা উঠছে । হটাত পিছনে শব্দ শুনে ঘুরে দেখি অনন্যা দাড়িয়ে আছে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম bangla boroder golpo
কি ব্যাপার অনি -আদর করে বাড়ির সবাই অনন্যাকে অনি ডাকত- তুই এখানে?
অনি বলল, না এমনিতে আচ্ছা ভাইয়া তোমার কি কোন প্রেমিকা আছে?
আমি বললাম , না রে আমার মত হনুমান কে কি কেও ভালবাসতে পারে
ও বলল, তুমি হনুমান না তুমি দেখতে অনেক কিউট
আমি বললাম , তুই তোর চোখের ডাক্তার দেখা
ও বলল, আচ্ছা আমাকে তোমার ক্যামন লাগে? bangla boroder golpo
আমি বললাম , কেমন আর লাগবে! তুই খুব সুন্দর তাই সুন্দরী লাগে।
ও বলল, আই লাভ ইউ। আমি তোমাকে সারা বাঁচব না।
আমি বললাম ,কি যা তা বলতেছিস আমরা কাজিন আমাদের মাঝে রিলেশন হয় না।
ও বলল ,হয় আমি তোমাকে আমার সমস্ত হৃদয় দিয়ে ভালোবাসি প্লিজ আমাকে এক্সেপ্ট কর তোমার জীবন সঙ্গিনী হিসেবে!।
আমি তো পুরা শকড বলে কি মেয়ে।পাগল নাকি?
ও তখন মাথা নিচু করে কান্না করতেসে bangla boroder golpo
আমি অর থুতনি তে হাত দিয়ে একটু উচু করে বললাম, আমিও তোমাকে ভালোবাসি আই লাভ ইউ।ও জাস্ট দৌড়িয়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগল। মাথাটা এক্তু উঁচু করলে আমি ওর থুতনিতে ধরে ওকে একটা লিপ কিস করলাম।
আমার লাইফে প্রথম আমি ওকে কিস করা অবস্থাতে ওর গেঞ্জি পরা দুধ গুলা তে হাত দিয়ে আস্তে একটা টিপ দিলাম আর ও ব্যাথা তে একটু শব্দ করে উঠল! আমি ওর গেঞ্জির ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দিলাম ! আস্তে আস্তে ওকে পেছন দিকে ধাক্কা দিয়ে নিয়ে দেওয়ালের নিয়ে পিঠ ঠেকিয়ে ওর গেঞ্জি খুলে ফেললাম! ওর ১৫+ বয়সে দুধ গুলা খুব বেশি উঁচু হয় নি কিন্তু ওর দুধের নিপল গুলা ছিল গোলাপি (ছাদে লাইট ছিল)।
আমি ছাদের লাইট অফ করে আবার ওকে কিস করে ওর ব্রা টা টান দিয়ে খুললে ফেললাম।ওর ঠোটের বদলে আমি এখন ওর নিপল এর চারপাশে চুষতে লাগলাম আর অন্য হাতটা আস্তে আস্তে ওর নিচের প্যান্ট এর বোতাম আর চেন টা খুলে ফেললাম।ও ক্রমাগত চিল্লাছে , উফ! আহ! প্লিজ আর না। আমি আর পারতেছি না। প্লিজ আমাকে শেষ করে ফেল! bangla boroder golpo
আমি আর সহ্য করতে পারতে ছি না প্লিজ।টান দিয়ে ওর প্যান্ট খুলে নিছে নামিয়ে দিলাম! আমি ওর পেন্টি তে হাত দিয়ে শক খাইলাম। পুরা ভিজে চপচপ করতেছে। আমি ওর প্যান্টি টা নামিয়ে দিয়ে ওর যোনি তে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম ও আরও জোরে চিৎকার করে উঠল! আর এই দিকে আমার অবস্থা তো টাইট। আমার নুনু বাবাজি পুরা ফুলে ফেপে দাড়িয়ে আছে!
আমি আমার প্যান্ট খুলে আমার নুনু বাবাজি কে বের করলাম ।ও জাস্ট একবার আমার নুনু টার দিকে চেয়ে বলল, প্লিজ ওইটা ঢুকিও না । আমি মারা যাবো! আমার পুশি ছিঁড়ে যাবে এত বড় টা ঢুকালে।আমি বললাম, কিচ্ছু হবে না! তুমি জাস্ট আমাকে জড়িয়ে ধরে রাখো।আমি আস্তে আস্তে আমার নুনু টা ওর যোনি তে ঢুকাতে গেলাম কিন্তু আমার ৬.৯ ইঞ্ছি নুনু টা ওর যোনি তে ঢুকতে ছিল না! bangla boroder golpo
ও প্রচণ্ড ব্যাথাতে চিৎকার করে উঠল আমি ওর মুখে হাত দিয়ে চাপ দিয়ে শব্দ আঁটকে দিলাম! আমার নুনুটা থুতু দিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে আবার ট্রাই করলাম।এবার ঢুঁকে গেল আস্তে আস্তে আমি ফিল করলাম অনেক গরম একটা গর্তে আমার নুনুটা প্রবেশ করল আর এই দিকে ওর ভারজিনিটি নষ্ট হওয়াতে কিছু রক্ত বের হয়ে আসলো।
হটাৎ অনুভব করলাম ও অজ্ঞান হয়ে গেছে! আমি তাড়াতাড়ি ছাদের পানির কল ছেঁড়ে ওর চোখে মুখে পানির সিটা দিলাম । আমি প্যান্ট পরে ফেলছি ভয় এর চোটে যে হায় আল্লাহ আমি মনে হয় ওরে মেরে ফেলছি! তখনও চোখ খুলে আমার দিকে তাকাইল! আমি ধরে ধরে উঠিয়ে ওরে বসিয়ে দিলাম! ও উঠে আমাকে কিস করে বলল থাঙ্ক ইউ । bangla boroder golpo
আমার জীবনের ফার্স্ট এক্সপেরিন্স আমি তোমার সাথে করলাম। আমি তখন বললাম আমরা কিন্তু ফুল কাজটা করতে পারি নি ও বলল আজকে আর না। আমি আজকে আর পারব না। এই দিকে আমি আর ওই নিচে নেমে দেখি আমার মামাতো বোন দৃষ্টি আমাকে খুজতেছে। আমাকে আর অনন্যাকে এক সাথে নামতে দেখে ও জিজ্ঞাসা করল কই গেসিলাম আমরা ?
আমি জাস্ট বললাম এইতো ছাদে গেসিলাম ও আমাকে ডাকতে আসছিল।ও আমার হাত ধরে নিচে খেতে নিয়ে গেল। খেয়েদেয়ে উপরে(দোতালাটে) আসলাম শুইয়া পরতে । হটাৎ রাত ২ টা- আড়াইটার দিকে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল দেখি অনন্যা আমার প্যান্টের উপর দিয়ে আমার নুনু হাতাইতেছে আমার নুনু মিয়া আবার খাড়া হয়ে গেছে!
আমি অনি (অনন্যা) রে নিয়ে বাথরুম এ গিয়ে দরজা আঁটকে দিলাম। আস্তে আস্তে এবার ওর জামা কাপড় সব খুলে আমার নুনু পানি দিয়ে একটু ভিজিয়ে ওর যোনি টে আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিলাম! ও দাতে দাঁত চেপে চিৎকার করা বন্ধ করল! থেন খুব আস্তে আস্তে ৫-৬ মিনিট সেক্স করার পর এ আমার নুনু তে হটাৎ ওর যোনি টাইট করে চেপে ধরল অনন্যা বলে উঠল আই এম কামিং ওর যোনির চাপে আমার নুনু ও সিমিন (বীর্য বা মাল) ফেলতে রেডি হয়ে গেল।
আর কিচ্ছুক্ষণের মধ্যেই অনন্যা আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁপা শুরু করল আমি জাস্ট টের পেলাম গরম পানির মত কিছু একটা আমার নুনু তে এসে লাগল সাথে সাথে আমার নুনু ও টার সিমেন বা বীর্য ছেঁড়ে দিল আমি তাড়াতাড়ি আমার নুনুটা টান দিয়ে ওর যোনি থেকে বের করে ফেললাম! তাড়াতাড়ি বের করতে গিয়ে ওর গায়ে কিছু বীর্য ছিটকে গিয়ে পড়ল।
কিছু ওর দুধ এ পড়ল ও জাস্ট একটু আঙ্গুল লাগিয়ে মুখে দিল মুখে দিয়ে বলল ছিঃ কি বাজে টেস্ট।তারপর দুই জন গোসল করে গিয়ে শুয়ে পরলাম পরের দিন সকাল বেলা ওদের সাথে ঢাকা তে চলে আসলাম তারপর আর দেখা হয় নি ওর সাথে কুরবানির ঈদে নানি বাড়ি যাই নি তাই ওর সাথে দেখা হয় নি।